মো: অলিউল্লাহ কুমিল্লা প্রতিনিধি :-
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) দেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থা নিরূপণের জন্য নির্ভরযোগ্য তথ্য সংগ্রহ ও প্রকাশনার নিমিত্ত বিভিন্ন শুমারি ও জরিপ পরিচালনা করে আসছে তারই অংশ বিশেষ কুমিল্লা জেলার মুরাদনগরের উপজেলার দক্ষিণের ছয়টি ইউনিয়নের মধ্যে রয়েছে ধামঘর,পাহাড়পুর,দারোরা,জাহাপুর,ছালিয়াকান্দি, বাবুটি পাড়ার উক্ত ছয়টি ইউনিয়নের যারা তথ্য সংগ্রহ কারী এবং সুপার ভাইজারদেকে টেনিংয়ের ব্যবস্থা করেন।
টেইনার হিসাবে রয়েছেন,মো. রেজাউল করিম,আইটি বিষয়ের মো.মেহেদি হাসান
যাতে করে অর্থ নৈতিক শুমারি করতে কোন প্রকার অসুবিধা না হয়। শুমারি কাজ শুরু হবে, দশ থেকে ছাব্বিশ ডিসেম্বর 2024 ইং পর্যন্ত তথ্য সংগ্রহ চলবে।
বাংলাদেশ ১ম অর্থনৈতিক শুমারি ১৯৮৬ সালের ১৭-২৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হয়। এ শুমারিতে প্রতিষ্ঠান ভিত্তিক কৃষি অন্তর্ভুক্ত ছিল; কিন্তু খানা ভিত্তিক কৃষি অন্তর্ভুক্ত ছিল না। ১ম অর্থনৈতিক শুমারির নাম ছিল “কৃষি বহির্ভূত অর্থনৈতিক কার্যক্রম ও অক্ষম ব্যক্তিদের শুমারি-১৯৮৬”। ২য় অর্থনৈতিক শুমারিতে ২০০১ এবং ২০০৩ সালে দুটি পর্যায়ে তথ্য সংগ্রহ করা হয়। শহর এলাকায় ২০০১ সালের ২৭-৩১ মে এবং পল্লী এলাকায় ২০০৩ সালের ২০-২৬ এপ্রিলে তথ্য সংগ্রহ করা হয়। ৩য় অর্থনৈতিক শুমারি ২০১৩ সালে অনুষ্ঠিত হয়। এ সুমারির তথ্যও দুটি পর্যায়ে সংগ্রহ করা হয়। প্রথম পর্যায়ে ২০১৩ সালের ১৫-২৪ এপ্রিল ৩৭ টি জেলা এবং ২য় পর্যায়ে ৩০ এপ্রিল থেকে ১০ মে অবশিষ্ট ২৭ টি জেলার তথ্য সংগ্রহ করা হয়। ২০১৩ সালের শুমারিতে প্রথমে সকল প্রতিষ্ঠান এবং খানার লিষ্টিং করা হয়। পরর্বতীতে সকল প্রতিষ্ঠান ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড সম্পন্ন খানা ও প্রতিষ্ঠানসমূহ হতে বিস্তারিত তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করা হবে।
অর্থনৈতিক শুমারির মুল লক্ষ্য হলো সময়ের বিবর্তনে একটি দেশের অর্থনীতিতে যে কাঠামোগত পরিবর্তন ঘটে, সে সম্পর্কে সম্যক ধারনা লাভ করা।