নুরুল ইসলাম, কক্সবাজার
২০০৭ সালে কক্সবাজার চকরিয়া থানায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাউদ্দিন আহমেদের বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ পর্যালোচনা করে আজ ২৬/০৯/২০২৪ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বিচারপতি আক্তার জাবেদ দুই মামলা থেকে অব্যহতি দিয়েছেন। দীর্ঘদিন শিলিংয়ে অবস্থান করায় সালাউদ্দিন আহমেদের বিরুদ্ধে করা ৪৭ ও ৫১ জি আর মামলায় ওয়ারেন্ট ভুক্ত ছিলেন এই প্রভাবশালী বিএনপি নেতা। ২৬/ ০৯/২০২৪ মামলার হাজিরা দিতে এসে কক্সবাজার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট তাকে উক্ত দুই মিথ্যা মামলা থেকে অব্যহতি দেয়। মামলার শুরুতে সালাউদ্দিন আহমেদের পক্ষে তার প্রধান আইনজীবী জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট শামিম আরা স্বপ্না মামালার বিস্তারিত বলেন এবং মামলার স্থগিত পিটিশন করেন। মামলা পর্যালোচনা করে বিচারপতি আক্তার জাবেদ বলেন, এই মামলা ভিত্তিহীন। এই জাতীয় নেতা মাছ চুরির মত কাজ করতে পারেনা এটা হেনাস্থা করার উদ্দেশ্য মামলা। এই মামলা রাখা মানে আদালতের কর্মঘণ্টা নষ্ট করা।বিচারপতি আক্তার জাবেদ তার মামলা পর্যালোচনা করে দুই মামলা থেকে অব্যবহিত দেয়। জামিন পেয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে সালাউদ্দিন আহমেদ বলেন, বিগত ১৭ বছর আগে এই মিথ্যা মামলা দিয়ে আমাকে হয়রানি করা হয়েছিল। শত গায়েবি মামলা, প্রহসনের মামলায় দেশটাকে ভরে দিয়েছিল স্বৈরাচারী সরকার। জাতি এই অত্যাচার থেকে মুক্তি পেয়েছে।
সালাউদ্দিন আহমেদের অপর আইনজীবী বলেন, মিথ্যা মমলা দিয়ে সালাউদ্দিন আহমেদকে হয়রানি করা হয়েছিল। আজ তিনি ন্যায় বিচার পেয়েছে। আদালত সাক্ষী না থাকায় এই মামলা দুটি থেকে অঅব্যাহতি দিয়েছে।