ইমাম হোসেন
জেলা প্রতিনিধি
পটুয়াখালীর কুয়াকাটা বেড়িবাঁধের কাজে মাটি দেওয়ার কথা থাকলেও কাজ চলছে লোকাল বালু দিয়ে।এমটা দেখতে পেয়ে স্হানীয়রা বন্ধ করে দেয় কাজ। কারণ এই কাজ টি হওয়ার কথা মাঠি ও ব্লক দিয়ে কিন্তু সে টা না হয়ে কাজ হচ্ছে জিওব্যাগ ও লোকাল বালু দিয়ে। এমন অভিযোগে ও স্থানীয়দের বাধায় কাজ বন্ধ করে দেয় কতৃপক্ষ।
স্থানীয়দের অভিযোগ কুয়াকাটা চৌরাস্তা পশ্চিম দিকে মানুষের। জীবন সহ গুরুত্বপূর্ণ স্হাপনা রক্ষায়
যে কাজটি করা হচ্ছে তা খুবই নিম্ন মানের। এবং তা করা হচ্ছে লোকাল বালু ও জিওব্যাগ দিয়ে যা। বন্যার পানির চাপে নিমিষেই বিলিন হয়ে যাবে। স্হানীয় এক বাসিন্দা বলেন আমরা বার বার লোকাল বালু দিতে নিষেধ করিছি। তারা বলেন আপনারা বাধা দেওয়ার কে রাস্তায় তারা যে কাজ করছে জিওব্যাগ আর লোকাল বালু দিয়ে তা এই বর্ষাও টিকবে না। আমরা চাই কাজ টা যানো মাঠি ও ব্লক দিয়ে করে। পৌর মেয়র আনোয়ার হাওলাদার বলেন এ জাগায় মাঠি ও ব্লকের কাজ থাকলেও এখানে দেওয়া হচ্ছে বালু
ও জিওব্যাগ যা অত্যন্ত দুংখ জনক কারণ এই উপকৃলের মানুষ বন্য এবং জলোচ্ছ্বাসের ঝুঁকি নিয়ে বসবাস করে। তাই বেড়িবাঁধটি টেকসই ও মজবুদ হলে বন্য বা জলোচ্ছ্বাসে পৃতিরোধে ভূমিকা রাখবে। আমি চাই যেনো কাজ টি টেকসই ভাবে করা হয়। পানি উন্নয়ন বোর্ডের পাউবো মাঠ প্রকৌশলী মনিরুল ইসলাম বলেন। উপকূল বাধঁ উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় এ কাজটি হচ্ছে মোট ছয় টি পোল্ডারে প্রায় ১২ শো কোটি টাকার কাজ হচ্ছে । চায়না ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চংকিং ইন্টারন্যাশনাল কনস্ট্রাকশন (সিকো) কোম্পানি এ কাজ করছে।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে
কাজের ক্রটির কথা শিকার করেন প্রকৌশলী মনিরুল ইসলাম বলেন এখানে মাঠি দেওয়ার কথা ছিলো। কিন্তু কিভাবে বালু আমার জানা নেই আমি গতকাল পটুয়াখালীতে ছিলাম তাই এই জাগায় থাকতে পারি নেই। ৪৮ পোল্ডারে এ ৩৭৫ মিটার কাজের জন্য আমাদের বাজেট ছিলো না। তাই ইমার্জেন্সি ব্লকের পরিবর্তে জিওব্যাগ দিয়ে কাজ টি করা হচ্ছে। পরবর্তীতে বাজেট পেলে ব্লক দিয়ে করবো। এখোন আপাতত স্হানীয়দের বাধায় কাজ বন্ধ রেখেছি। আমার উধ্বোতন কর্মকর্তাদের বিষয় টা টি অবহিত করবো তারা পরবর্তী ব্যবস্থা নিবেন।
সম্পাদক ও প্রকাশক : আজিজুর
রহমান
নির্বাহী সম্পাদক : মাহফুজুর
রহমান