1. admin@dhakapost71.com : admin :
শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:৪৭ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
ইতালি মহানগর বিএনপির কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত নওগাঁর পোরশা উপজেলার নিতপুর ইউনিয়নের মাস্টারপাড়া থেকে টাপেন্টাডল ট্যাবলেটসহ এক মাদক ব্যবসায়ী আটক। শাহজাদপুরে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাস বাস্তবায়নের দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত মাদারীপুরে পুলিশ দেখে পালালেন মাদক ব্যবসায়ী ইয়াবা উদ্ধার ঠাকুরগাঁওয়ে নামেই ভেটেরিনারি হাসপাতাল, চিকিৎসা সেবা নেই কাপ্তাইয়ে বিজয় দিবস শুটিং প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত ইতালিতে আওয়ামী লীগের বিজয় দিবস পালিত ঝিনাইগাতীতে ভারতীয় মদ সহ আটক -১ ঢাকায় অপহৃত দুই বোনকে দশমিনা থেকে উদ্ধার কক্সবাজারের পেকুয়ায় ডাম্প ট্রাক- সিএনজির মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত-৫

গোদাগাড়ী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ২০ মার্চ, ২০২৪
  • ১৪৯ বার পঠিত

ডেক্স রিপোর্ট ::
রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলমের বিরুদ্ধে নানান অভিযোগে রয়েছে, জমি দখল, অবৈধ পুকুর ভরাট, পাওনা টাকা আদায়ের নামে অর্থ আত্মসাৎ, মাদক কারবারিদের রাজনৈতিক সহযোগিতা প্রদান, রাজনৈতিক প্রভাব বিস্তার করে মাদক ব্যবসা পরিচালনাসহ উপজেলা পরিষদের নানা অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে।
স্হানীয় সুত্রে জানা যায়, চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে এসে বিপুল অবৈধ সম্পদের মালিক হয়েছেন। অগাধ সম্পত্তির মালিক বনে গেলেও অপরাধ যেনো থামছেই না তাঁর। অবৈধ পুকুর ভরাট করে প্লট আকারে বিক্রি করছেন তিনি।
নাম প্রকাশ না করা শর্তে উপজেলার মাধবপুর এলাকার এক মেম্বার বলেন, আমার পরিচিত একজনের নিকট ১৬ লাখ টাকা পেতাম। সেই বিচার করেন চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম।। তাঁর কাছে বিচার গেলে মুচলেকার নামে তিনি আমার নিকট থেকে ২ লাখ টাকা নেন। পরে বিচারও হয়নি আমার টাকাও ফেরত দেয়নি। আমার ১৬ লক্ষ টাকাও ফেরত পাইনি, আবার দুই লক্ষ টাকাও হারিয়েছি। এভাবেই কান্না জড়িত কন্ঠে কথাগুলো বলছিলেন জনৈক মেম্বার।
গোদাগাড়ী স্থানীয় এক ভুক্তভোগী বলেন, গোদাগাড়ী এলাকায় মাদক ব্যাবসায়ীদের কাছে মাসোয়ারা নেন তিনি। মাসোহারা না দিলে পুলিশ দিয়ে হয়রানিসহ ভয়ভীতি দেখান তিনি। চেয়ারম্যানের বাসায় ভাড়া থাকেন গোদাগাড়ী সার্কেল এএসপি৷ এটার ভয়ও তিনি বিভিন্নজনকে দেখায়।
চেয়ারম্যানের রাইট হ্যান্ড খ্যাত গোলাম কাওসার মাসুম সম্প্রতি তেতুলতলা এলাকায় তাঁর নামে পুকুর ভরাট পূর্বক প্লট তৈরি করে বিক্রি করছেন। এছাড়াও উপজেলার ভেজাল জমি ক্রয় ও বিক্রয় করেন উক্ত চক্র।
বিশ্বাস্ত সুত্র নিশ্চিত করে বলেন উপজেলা পরিষদের নানা অনিয়মের মাধ্যমেও তিনি অগাধ সম্পত্তির মালিক বনে গেছেন। প্রকল্পের আওতায় হওয়া কাজগুলোতে নয় ছয় করে হাতিয়ে নিয়েছেন অর্থ। উন্নয়নের প্রতিশ্রুতিতে জনগণের সেবক না হয়ে ভক্ষক হয়েছেন তিনি এমনটাই বলছেন স্থানীয়রা।
এ বিষয়ে কথা বললে গোদাগাড়ী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম বলেন, এসব বিষয় সম্পূর্ণ মিথ্যা। আমি কাওসারের সঙ্গে দীর্ঘদিন থেকে নাই। আমি মাদকের বিরুদ্ধে থাকায় মাদক কারবারিদের আশ্রয়দাতা কিছু প্রার্থী আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার করছেন। পরিষদে দূর্নীতির কোনো সুযোগ নাই। ইউএনও আর চেয়ারম্যানের যৌথ স্বাক্ষরে সব কাজ হয়। আমি পৌরসভার উন্নয়নে কাজ করেছি।

Facebook Comments Box
এ জাতীয় আরও খবর
© All rights reserved © 2023 Dhaka Post 71
Theme Customized By Shakil IT Park